মেছতা কাদের বেশি হয়

0
42
কালো দাগটার্ম মুছে ফেলুন: নাকের ওপরে হতে পারে নাকের ওপরে হতে পারেটার্ম মুছে ফেলুন: কালো রং তৈরি করে কালো রং তৈরি করেটার্ম মুছে ফেলুন: ম্যালানোসাইট ম্যালানোসাইটটার্ম মুছে ফেলুন: মানসিকভাবে একটু অস্বস্তিকর মনে হয় মানসিকভাবে একটু অস্বস্তিকর মনে হয়টার্ম মুছে ফেলুন: চুলকানি বা ব্যথা কিছু হবে না চুলকানি বা ব্যথা কিছু হবে নাটার্ম মুছে ফেলুন: লিভাস আইটো লিভাস আইটোটার্ম মুছে ফেলুন: লিভাস নোটা লিভাস নোটাটার্ম মুছে ফেলুন: গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায়টার্ম মুছে ফেলুন: আলট্রাভায়োলেট রশ্মি মুখে আলট্রাভায়োলেট রশ্মি মুখেটার্ম মুছে ফেলুন: কেমিক্যাল পিলিং কেমিক্যাল পিলিংটার্ম মুছে ফেলুন: মাইক্রোডার্মাবেশন মাইক্রোডার্মাবেশনটার্ম মুছে ফেলুন: পিআরপি থেরাপির মাধ্যমে মেছতার চিকিৎসা করা হচ্ছে পিআরপি থেরাপির মাধ্যমে মেছতার চিকিৎসা করা হচ্ছে
মেছতা কাদের বেশি হয়

মেছতা নারী-পুরুষ উভয়েরই হতে পারে। তবে নারীদের বেশি হতে দেখা যায়।

মেছতা আসলে কী :-

মেছতা আর কিছুই না, কালো দাগ, বিশেষ জায়গায়, মুখে। তবে যদি বিস্তারিত বলা যায়, মুখের দু’পাশে, নাকের ওপরে হতে পারে। মেছতা আসলে আমাদের শরীরে কালো রং তৈরি করে, কোষ। এর নাম হলো ম্যালানোসাইট।

এখান থেকে কিছু কালো রং তৈরি হয়। এই ম্যালানোসাইট, এই রংগুলো বিশেষ জায়গায়, এখানে বেড়ে যায় এবং মেছতা তৈরি করে। মেছতা যখন হয়ে যায়, মানসিকভাবে একটু অস্বস্তিকর মনে হয়। এটাই মেছতা।

কালো রং হলেই কি মেছতা ?

প্রাসঙ্গিক কোনো উপসর্গ নেই। কোনো চুলকানি বা ব্যথা কিছু হবে না। শুধু মেছতার মতো অনেক সময় কালো দাগ তৈরি করতে পারে। কতগুলো তিলজাতীয় জিনিস রয়েছে। যেমন- লিভাস নোটা, লিভাস আইটো।

দেখতে অনেকটা কালো দাগ, তবে আসলে মেছতা নয়। সাধারণত এটি এক পাশে হয়ে থাকে। মেছতা দু’পাশেই হয়। এটি ছাড়া আর অন্য কোনো রোগ বিশেষ জড়িত নয়। মেছতা সাধারণত একটি বিশেষ বয়সে হয়। বিশেষ কারণেও হয়ে থাকে। সে কারণগুলোর ভেতরে হরমোনের প্রাধান্যই বেশি। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায়। তবে ছেলেদের যে মেছতা হয় না, তা নয়।

মেয়েদের কি বেশি হয় ?

হ্যাঁ। মেয়েদের বেশি হয়। কারণ, গর্ভাবস্থায় মেছতার প্রভাব হয়। গর্ভাবস্থায় কিছু হরমোন প্রাধান্য পায়। সে জন্য এই মেছতা বেশি হয়ে যায়। আবার যখন মেনোপজ হয়, নারীদের তখনও হয়। অথবা কোনো কোনো সময় হরমোনের ওষুধ খাওয়ার জন্য হতে পারে।

বিশেষ করে জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি। এই ওষুধ যারা খায়, তাদের বেশি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অন্য কারণও রয়েছে। যেমন- সূর্যের আলোর প্রভাব। সূর্যের আলোতে যারা বেশি থাকে, তাদের আলট্রাভায়োলেট রশ্মি মুখে পড়ার কারণে মেছতার প্রাধান্য বেশি হয়।

বর্তমানে কেমিক্যাল পিলিং, মাইক্রোডার্মাবেশন ও পিআরপি থেরাপির মাধ্যমে মেছতার চিকিৎসা করা হচ্ছে। কিছু আধুনিক মলম ও মুখে খাওয়া পিআরপি থেরাপির মাধ্যমে মেছতার চিকিৎসা করা হচ্ছে।

ডা. দিদারুল আহসান                                                                                                                  ত্বক ও যৌনব্যাধি বিশেষজ্ঞ                                                                                                            আল-রাজী হাসপাতাল, ফার্মগেট, ঢাকা।                                                                                              দৈনিক যুগান্তর , ১৫ জুলাই ২০১৮

LEAVE A REPLY