চকোলেটের গুণাগুণ

0
36
ক্যালরিটার্ম মুছে ফেলুন: ওজন বৃদ্ধি পায় ওজন বৃদ্ধি পায়টার্ম মুছে ফেলুন: শিশুদের খাবারের রুচি কমিয়ে দেয় শিশুদের খাবারের রুচি কমিয়ে দেয়টার্ম মুছে ফেলুন: দাঁতের গঠনে সমস্যা সৃষ্টি করে দাঁতের গঠনে সমস্যা সৃষ্টি করেটার্ম মুছে ফেলুন: প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধটার্ম মুছে ফেলুন: আয়রন আয়রনটার্ম মুছে ফেলুন: কপার কপারটার্ম মুছে ফেলুন: ম্যাগানিজ ম্যাগানিজটার্ম মুছে ফেলুন: ফাইভার সমৃদ্ধ ফাইভার সমৃদ্ধটার্ম মুছে ফেলুন: হার্ট রোগ প্রতিরোধে সহায়তা হয় হার্ট রোগ প্রতিরোধে সহায়তা হয়টার্ম মুছে ফেলুন: কলোস্টেরল বাড়াতে কলোস্টেরল বাড়াতেটার্ম মুছে ফেলুন: ইনসুলিন সেনসিটিভিটি ইনসুলিন সেনসিটিভিটিটার্ম মুছে ফেলুন: ডায়াবেটিক ডায়াবেটিক
চকোলেটের গুণাগুণ

চকোলেট খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পওয়া দুষ্কর। চকোলেটে প্রচুর চিনি থাকে তাই এটি ক্যালরিবহুল। ফলে যারা স্থূলকায় তাদের চকোলেট খেতে বারণ করা হয়। আমরা চকোলেটকে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর উপাদান হিসেবে রাখি না।

আমাদের ধারণা চকোলেট বেশি খেলে ওজন বৃদ্ধি পায়, শিশুদের খাবারের রুচি কমিয়ে দেয় এবং দাঁতের গঠনে সমস্যা সৃষ্টি করে। সবক্ষেত্রে এই ধরণা সঠিক নয়। বিশেষ করে ডার্ক চকোলেটের উপকারিতা রয়েছে।

যে কোকোবিজ থেকে এটি তৈরি হয় তা প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এবং আয়রন, কপার, ম্যাগানিজ ও ফাইভার সমৃদ্ধ। ফলে হার্ট রোগ প্রতিরোধে সহায়তা হয়। ভালো কলোস্টেরল বাড়াতে ও মন্দ কলোস্টেরল কমাতে ডার্ক চকোলেট সাহায্য করে।

ব্রেনের ফাংশনস ঠিক রাখতেও চকোলেটের ভূমিকা রয়েছে। ১০০ গ্রাম ডার্ক চকোলেট থেকে ৫৫০ থেকে ৬০০ ক্যালরি শক্তি পওয়া যায়। তাই পরিমিত পরিমাণে এই চকোলেট খাওয়া যায়। শিশুরা সপ্তাহে ৪ থেকে ৫ দিন ছোট সাইজের ডার্ক চকোলেট খেতে পারে।বড়রা ২০ থেকে ২৫ গ্রাম ডার্ক চকোলেট প্রতিদিন খেতে পারে। রাতের খাবারের পর ডেজার্ট হিসেবে এই চকোলেট খাওয়া যায়।

ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য সুখরব আছে। প্রতিদিন ২০ গ্রাম চকোলেট খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ে। ফলে পি-ডায়াবেটিক রোগীদের ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।

আরও জানুন ঃ ডায়াবেটিস রোগীরা কেন টমেটো খাবেন? 

ডা. আলমগীর মতি
হারবাল গবেষক ও চিকিৎসক
মডার্ন হারবাল গ্রুপ
দৈনিক যুগান্তর , ২২ অক্টোবর ২০১৮

LEAVE A REPLY