শিশুর দুধ দাঁতের সংখ্যা বিশটি। ছয় মাস বয়স থেকে দাঁত ওঠা শুরু হয় এবং আড়াই বছর বয়সের মধ্যে সব দাঁত ওঠা সম্পন্নসাধারণত হয়। অনেক সময় বিভিন্ন কারণে দুধ দাঁত ছয় মাস বয়সে না উঠে আট থেকে দশ মাস বয়সেও উঠতে পারে। তাই এ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করাই ভাল। শিশুর দাঁত উঠার সময় মাড়িতে এক ধরনের অনুভূতির সৃষ্টি হয়। শিশু হাতের কাছে যা পায় তাই কামড়াতে চেষ্টা করে। অনেক সময় নিজের হাতের আঙ্গুল চুষতে বা কামড়াতে থাকে। তাই বিভিন্ন সংক্রমণজনিত কারণে শিশুর ডায়রিয়া থেকে শুরু করে টাইফয়েড জ্বরও হতে পারে। তাই আপনার শিশুর দাঁত উঠার সময় সঠিক পরিচর্যা নিতে হবে। ছয় বছর বয়স থেকে শিশুর স্থায়ী দাঁত উঠতে থাকে। অনেক সময় দুধ দাঁত নির্দিষ্ট সময়ে না পড়ার কারণে স্থায়ী দাঁত উঠতে পারে না বা নির্দিষ্ট স্থানের পরিবর্তে অন্য স্থানে উঠে। এসব ক্ষেত্রে যথাসময়ে দুধ দাঁত ফেলে দিতে হবে। শিশুদের যদি আঙ্গুল চোষার অভ্যাস থাকে এবং ক্রমাগত এই অভ্যাস চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে ঐ শিশুর দাঁত আঁকাবাঁকা হতে পারে। তাই এ ধরনের বদ অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে। শিশুরা মিষ্টি জাতীয় খাবার বিশেষ করে চকোলেট খেতে পছন্দ করে। আঁঠালো চকোলেট বা ক্যান্ডি শিশুর দাঁতের জন্য ক্ষতিকর। তাই বলে চকোলেট তো আর বন্ধ করা যাবে না। এক্ষেত্রে শিশুকে খাবার গ্রহণের জন্য এক ঘণ্টা আগে চকোলেট খেতে দেয়া যেতে পারে। এতে করে চকোলেটের যে সব উপাদান দাঁতে লেগে থাকে তা খাবার সঙ্গে অপসারিত হয়।
সামাজিক যোগাযোগ
সর্বশেষ নিবন্ধ
অনিয়মিত পিরিয়ড নিয়মিত করার ৬ সহজ উপায়
প্রাপ্তবয়স্ক একজন কিশোরী কিংবা তরুণীর নিয়মিত ও সময়মতো পিরিয়ড বা মাসিক হওয়াটা স্বাভাবিক। তা না হয়ে মাসিক যদি অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তখন বুঝতে হবে...
শীতে ত্বক-ফাটার ঘরোয়া ৫ প্রতিকার
প্রকৃতিতে শীত জেঁকে বসেছে। সঙ্গী করে নিয়ে এসেছে কিছু মৌসুমি সমস্যা। এ সময়ে ত্বকের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ফেটে যাওয়া।যাদের ত্বক শুষ্ক তারা এ...
বিচ্ছেদ যন্ত্রণা থেকে মুক্তির ৭ উপায়
হাতে হাত রেখে অনন্তকাল একসঙ্গে চলার প্রত্যয় নিয়েই শুরু হয় প্রেমের যাত্রা। সেই যাত্রায় কখনও কখনও ছেদ পড়ে। কারও সেই সম্পর্ক জোড়া লাগে আবার...