ঈদে অতিভোজনের ফলে অনেকের শরীরের ওজন বেড়ে যায়। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করতে হবে। বাড়তি যে ক্যালরি এ সময় গ্রহণ করেছেন তা বার্ন করতে দৈনিক ৪০-৪৫ মিনিট জোরে জোরে হাঁটা প্রয়োজন।
এ সময় রক্তের কিছু পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারেন, যেমন- লিজিড প্রোফাইল, ব্লাড সুগার, লিফার সংরক্ষণ টেস্ট, ক্রিয়েটিনিন। রিপোর্ট নিয়ে ডাক্তার দেখাবেন এবং তিনি প্রয়োজনে ওষুধের ডোজ পুনঃনির্ধারণ করে দেবেন।
গোশত সংরক্ষণ
সঠিক নিয়মে গোশত সংরক্ষণ না করলে গোশতের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায় এবং গোশতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম নেয়। রেফ্রিজারেটর ভালো করে পরিষ্কার করে এখানে গোশত সংরক্ষণ করা উত্তম পদ্ধতি।
পশু জবাইয়ের ৩-৪ ঘণ্টা পর্যন্ত গোশত শক্ত থাকে। সংরক্ষণের আগে গোশত পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন এবং পানি ঝরিয়ে আলাদা আলাদা পলিথিনের প্যাকেটে ভরে ফ্রিজে রাখুন, ফ্রিজে গরুর গোশত ৩-৪ মাস ও খাসির গোশত ২-৩ মাস পর্যন্ত রাখা যায়। এর বেশি রাখলে গোশতের পুষ্টিগুণের তেমন কিছুই থাকবে না।
যাদের রেফ্রিজারেটর নেই তারা জ্বাল দিয়ে গোশত সংরক্ষণ করতে পারেন। গোশত ভালো করে ধুয়ে বড় হাঁড়িতে হলুদ ও লবণ মিশিয়ে পরিমাণমতো পানি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে।
এই গোশত দিনে ২ বার নিয়ম করে জ্বাল দিতে হব
আরও জানুন ঃ কোমর ব্যথার অপারেশনহীন চিকিৎসা
ডা. আলমগীর মতি হারবাল গবেষক ও চিকিৎসক মডার্ন হারবাল গ্রুপ দৈনিক যুগান্তর , ৩১ আগস্ট ২০১৮